আমাদের অনুচ্চারিত শব্দগুলো যা সঞ্চিত গোপনে। কোন সুপ্ত আগ্নেয়গিরি, যাকে অনেককাল আগে মৃত বলে ঘোষণা দিয়েছে পরিবেশবাদীরা; অথবা নগরায়নের তপ্ত পিচে ঢেকে যাওয়া নরম মাটিতে; সেখানেও নয়। এমনকি প্রতিদিন যে শালিক খুব আয়েশে খুঁটে যায় আমার টবে; সে ক্যালেন্ডোলার নরম মূলে আমরা জমাইনি সে বর্ণমালা।
যে অনুচ্চারিত শব্দগুলো তোমার আমার মনে তাই হৃদয়ে ধরে হেঁটে যাব শহরের পথে পথে।
প্রখর সূর্যালোকে পলাশীর পথ ধরে হেঁটে হেঁটে এসে দাঁড়াবো শহীদ মিনারের পাদদেশে। যেখানে পলাশের রক্তের রঙে দাঁড়িয়ে আমাদেরই চেতানার স্তম্ভ বর্ণমালা ভালোবেসে।
এরপর আমরা ছড়িয়ে দেব সে লালিত শব্দগুচ্ছ আকাশে বাতাসে শহরের আনাচে কানাচে। ভালোবাসা।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন
এরপর আমরা ছড়িয়ে দেব/সে লালিত শব্দগুচ্ছ...। চমৎকার! খুব ভাল লিখেছেন, ভাল লেগেছে। ভাই, টব আর ক্যালেন্ডোলা কেন লিখলেন? বাগানে, হাস্নুহেনা যুঁই রজনিগন্ধা কি ছিলনা? আর তো কোন ইংরেজি শব্দ চোখে পড়েনি। শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ ভাই মন্তব্য ও কবিতা পাঠের জন্যে। আমার বেলকনির টবে আপাদত ক্যালেন্ডোলাই আছে; রজনীগন্ধা ও শিউলী লাগানোর প্রক্রিয়া চলছে, তখন না হয় সবার কথা বলা যাবে।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।